পোস্টগুলি

শিশুর জন্মগত ত্রুটি

ছবি
শিশুর জন্মগত ত্রুটি    গর্ভধারণকালে ভ্রূণ নানা অনিষ্ট পরিবেশের প্রভাবে বা ক্ষতিকর কিছুর সংস্পর্শে এলে শিশু জন্মত্রুটি নিয়ে বেড়ে ওঠে। বিশেষ করে গর্ভকালীন প্রথম তিন মাস, যখন গর্ভস্থ শিশুর সামগ্রিক বিকাশ ঘটে সেই সময়টা খুব গুরুত্বপূর্ণ। ভ্রূণের অনিষ্ট করে থাকে অ্যালকোহল পান, রেডিয়েশন (যেমন এক্স–রে করানো), ইনজুরি, বিনা প্রেসক্রিপশনে ওষুধ সেবন, গাছগাছড়ার ঔষধি গ্রহণের ইতিহাস। বাহ্যিকভাবে বিকৃতি যত ছোটখাটোই হোক, সেই শিশুকে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পরীক্ষা করে দেখা দরকার। তার অন্য অঙ্গপ্রত্যঙ্গে আরও কোনো ত্রুটি বা বিকৃতি আছে কি না তা–ও নিশ্চিত করতে হবে। জন্মগত ত্রুটি প্রধানত দুই ধরনের মাইনর বা মৃদু প্রকৃতির ত্রুটি ততটা জটিল বলে মনে করা হয় না। যেমন অতিরিক্ত স্তনবোঁটা থাকা। ৭ - ১৪ শতাংশ নবজাতকের কমপক্ষে একটা মাইনর জন্মগত ত্রুটি থাকে। এমন ত্রুটি ছেলেশিশুর বেশি হয়। মেজর বা বড় রকমের ত্রুটি শিশুর শারীরিক সমস্যা তৈরি করে ; সঙ্গে সামাজিক সমস্যাও। যেমন কাটা ঠোঁট , কাটা তালু। জন্মগত প্রধান ত্রুটিগুলো হলো মুখমণ্ডল বা ত্বকের ত্রুটি। এ ছাড়া

ডায়াবেটিস রোগীর হজ্জ প্রস্তুতি

  ডায়াবেটিস রোগীর হজ্জ প্রস্তুতি প্রতিবছর উল্লেখযোগ্যসংখ্যক ডায়াবেটিসের রোগী পবিত্র হজ পালনের উদ্দেশ্যে সৌদি আরব যান। হজ পালনের সময় ডায়াবেটিসের রোগীকে কিছু বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ রক্তের শর্করা এ সময় অতিরিক্ত নিয়ন্ত্রণ করার প্রয়োজন নেই। এটি হাইপোগ্লাইসেমিয়ার ঝুঁকি বাড়াবে। হজ পালনে যাওয়ার আগে চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে ওষুধ বা ইনসুলিনের মাত্রা ঠিক করে নেবেন। রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা ও প্রস্রাবে কিটোন বডি নির্ধারণে গ্লুকোমিটার ও ডিপস্টিক ব্যবহার সম্পর্কে শিখে নিন এবং সঙ্গে নিন। ডায়াবেটিসের নিয়ন্ত্রণ ভালো থাকলে হজযাত্রার সময় ইনসুলিনের ডোজ ১০ থেকে ২০ শতাংশ বা সামান্য কমানোর পরামর্শ দেওয়া হয়। মুখে খাওয়ার সালফোনাইলুরিয়া ওষুধ ইনসুলিনের মতো হাইপোগ্লাইসেমিয়ার ঝুঁকি বাড়ায়। তাই প্রয়োজন মনে করলে চিকিৎসক এর মাত্রা কমাতে পারেন। হাইপোগ্লাইসেমিয়ার ঝুঁকি কমাতে সাধারণ ইনসুলিনের পরিবর্তে অ্যানালগ ইনসুলিন ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া যায়। খাদ্য ব্যবস্থাপনা নিয়মিত তিন বেলা খাবারের পাশাপাশি খাবারের মধ্যবর্তী স্ন্যাকসকে ভোলা যাবে না। বাদাম, ফল, মুড়ি ইত্যাদি সঙ্গে রাখা যেতে পারে। দু–একটি খেজ