পোস্টগুলি

ফেব্রুয়ারী, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

তারবিহীন ফাইল স্থানান্তর

অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন থেকে কম্পিউটারে কোনো ফাইল স্থানান্তরের জন্য আমরা সচরাচর ডেটা কেবল ব্যবহার করে থাকি। তবে সে জন্য প্রতিবার নতুন করে সেটআপ করে নিতে হয়। তবে আপনি চাইলে কোনো কেবল সংযোগের ঝামেলা ছাড়াই উইন্ডোজ ড্রাইভের মতো আপনার মুঠোফোনের সব বিষয়বস্তু (কনটেন্ট) কম্পিউটারে স্থানান্তর করতে পারেন। ধাপগুলো এমন— প্রথমে গুগল প্লে স্টোরে ঢুকে কোনো একটি ফাইল ম্যানেজার অ্যাপ নামিয়ে নিন। তবে সে অ্যাপে ইএস ফাইল এক্সপ্লোরার বা এমএক্স ফাইল এক্সপ্লোরারের মতো এফটিপি ফাইল স্থানান্তরের সুবিধা থাকতে হবে। ইনস্টল হয়ে গেলে অ্যাপটি চালু করুন এবং ‘ভিউ অন পিসি’ বা ‘এফটিপি’ অপশন খুঁজে নিন। এবার আপনার স্মার্টফোন এবং কম্পিউটার একই ওয়াই-ফাইয়ের সঙ্গে সংযুক্ত কি না, তা নিশ্চিত করুন। অ্যাপটিতে এফটিপি স্থানান্তর সক্রিয় করুন। এরপর আপনার কম্পিউটারের ‘মাই কম্পিউটার’ বা ‘দিস পিসি’ অপশনে যান। উইন্ডোর ওপরের অংশ থেকে ‘অ্যাড আ নেটওয়ার্ক লোকেশন’-এ চাপুন। তারপর ‘নেক্সট’ বোতামে ক্লিক করুন। এবার ফাইল ম্যানেজার অ্যাপ থেকে নেটওয়ার্ক ইউআরএল নিয়ে কম্পিউটারে যুক্ত করুন। ‘নেক্সট’ বোতামে ক্লিক করুন এবং চাইলে ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড

চর্যাপদ

চর্যাপদ বাংলা ভাষার প্রাচীনতম কাব্য তথা সাহিত্য নিদর্শন। নব্য ভারতীয় আর্যভাষারও প্রাচীনতম রচনা এটি। খ্রিস্টীয় দশম থেকে দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে রচিত এই গীতিপদাবলির রচয়িতারা ছিলেন সহজিয়া বৌদ্ধ সিদ্ধাচার্যগণ। চর্যার রচনার সঠিক সময়কাল নিয়ে ইতিহাস গবেষকদের মধ্যে মতবিরোধ আছে। বৌদ্ধ ধর্মের গূঢ় অর্থ সাংকেতিক রূপের আশ্রয়ে ব্যাখ্যার উদ্দেশ্যেই তাঁরা পদগুলি রচনা করেছিলেন। বাংলা সাধন সংগীতের শাখাটির সূত্রপাতও এই চর্যাপদ থেকেই হয়। এই বিবেচনায় এটি ধর্মগ্রন্থজাতীয় রচনা। একই সঙ্গে সমকালীন বাংলার সামাজিক ও প্রাকৃতিক চিত্রাবলি এই পদগুলিতে উজ্জ্বল। এর সাহিত্যগুণ আজও চিত্তাকর্ষক। ১৯০৭ খ্রিস্টাব্দে মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী , নেপালের রাজদরবারের গ্রন্থশালা থেকে চর্যার একটি খণ্ডিত পুঁথি উদ্ধার করেন। পরবর্তীতে আচার্য সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় ভাষাতাত্ত্বিক বিশ্লেষণের মাধ্যমে চর্যাপদের সঙ্গে বাংলা ভাষার অনস্বীকার্য যোগসূত্র বৈজ্ঞানিক যুক্তিসহ প্রতিষ্ঠিত করেন। চর্যার প্রধান কবিগণ হলেন লুইপাদ , কাহ্নপাদ , ভুসুকুপাদ , শবরপাদ প্রমুখ। আবিষ্কার বাংলায় মুসলমান আধিপত্য প্রতিষ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

ছবি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (সংক্ষেপে ঢাবি ) ঢাকার শাহবাগে অবস্থিত বাংলাদেশের একটি স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয়; যা বহু-অনুষদভিত্তিক গবেষণা বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে পরিচিত। ১৯২১ সালে তদানীন্তন ব্রিটিশ ভারতে অক্সব্রিজ শিক্ষা ব্যবস্থা অনুসরণে এটি স্থাপিত হয়। সূচনালগ্নে বিভিন্ন প্রথিতযশা বৃত্তিধারী ও বিজ্ঞানীদের দ্বারা কঠোরভাবে মান নিয়ন্ত্রিত হবার প্রেক্ষাপটে এটি প্রাচ্যের অক্সফোর্ড নামে স্বীকৃতি পায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি বিশেষত্ব হলো বাংলাদেশ স্বাধীন করতে এর বিশেষ অবদান ছিল। যেখানে দেশের সরকার বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করে সেখানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করতে বিশেষ অবদান রেখেছিল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ সবচেয়ে বেশিসংখ্যক বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমি পদক লাভ করেছেন। এছাড়াও, এটি বাংলাদেশের একমাত্র বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে এশিয়াউইকের পক্ষ থেকে শীর্ষ ১০০ বিশ্ববিদ্যালয়ে জায়গা করে নেয়। এটি এশিয়ার সেরা ১০০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ৬৪তম। এখানে প্রায় ৩৮,০০০ ছাত্র-ছাত্রী এবং ১,৮০৫ জন শিক্ষক রয়েছে৷ ১৯১২ সালের ২ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রত

কিভাবে অনলাইনে জমির খতিয়ান পাবেন।

ছবি
কিভাবে অনলাইনে জমির – বর্তমানে চলছে ডিজিটাল যুগ।এই যুগে আপনি অনেক কিছুই হাতের নাগালে পাবেন। বিশেষজ্ঞের মতে , এই যুগ মানুষকে দিন দিন অলস করে দিচ্ছে।আসলে প্রযুক্তির ব্যবহার আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে সহজ আরামদায়ক করে তুলেছে।এখন আপনি যা চান তাই ঘরে বসে অনলাইনে সম্ভব।আসলে প্রযুক্তীর ব্যবহার কারনে আমাদের সময় ও কষ্ট দুইটাই লাঘব করে দিয়েছে।দেশের যেকোন নাগরিক যেকোন জায়গা থেকে ব্যক্তিগত কিংবা ক্রয় করতে ইচ্ছুক যে কোন জমির বিভিন্ন রেকর্ড এখন খুব সহজেই####### অনলাইন আবেদনের মাধ্যমে সংগ্রহ করতে পারবেন। এসএ (SA), সিএস (CS), বিআরএস (BRS) নকল / পর্চা/ খতিয়ান/সার্টিফাইড কপি অনলাইনে আবেদন করে সংগ্রহ করা যাবে সংশ্লিষ্ট জেলার জেলার প্রশাসকের কার্যালয়ের রেকর্ডরুম থেকে।জমির খতিয়াল তিনভাবে তোলা যাবে। যেমনঃ ১। জেলা ই-সেবাকেন্দ্রঃজেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে জেলা ই-সেবাকেন্দ্রের মাধ্যমে ওয়ানস্টপ সার্ভিস গ্রহন করা যায়। ২। ইউনিয়ন তথ্য ও সেবাকেন্দ্রঃদেশের বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদে অবস্থিত ইউনিয়ন পরিষদ সেবা কেন্দ্র (ইউআইএসসি) থেকে নাগরিকগন আবেদন করতে পারবেন।সেক্ষেত্রে সরকার নির্ধারিত কোর্ট ফি ছাড়াও জেলা প্র