পোস্টগুলি

2016 থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

শীতের দিনে মধু খান...

ছবি
মধুর গুণ অনেক। কেউ কেউ বলেন, এটি সর্বরোগের মহৌষধ। চলুন জেনে নিই, মধুতে কী কী উপাদান আছে। ২৫ থেকে ৩৭ শতাংশ গ্লুকোজ, ৩৪ থেকে ৪৩ শতাংশ ফ্রুক্টোজ, ০.৫ থেকে ৩ শতাংশ সুক্রোজ এবং ৫ থেকে ১২ শতাংশ মাল্টোজ। এর সবগুলোই শর্করা। এ ছাড়া আছে অ্যামাইনো অ্যাসিড, খনিজ লবণ ও এনজাইম। ১০০ গ্রাম মধুতে ২৮৮ ক্যালরি পাওয়া যায়। মধুতে বিদ্যমান শর্করা সরাসরি রক্তে প্রবেশ করে এবং তাৎক্ষণিকভাবে কাজ করে। তাই এটি রেডি এনার্জি হিসেবে কাজ করে। আধা গ্লাস হালকা গরম লেবুপানিতে এক চা-চামচ মধু ভোরবেলায় খালি পেটে পান করলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। রক্তস্বল্পতায় মধু বেশ কার্যকর ওষুধ। কেননা, এতে কপার, ম্যাঙ্গানিজ ও আয়রন রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে। এটা প্রমাণিত যে দেহের ক্ষত নিরাময়ে মধু চমৎকার কাজ করে। এটি জীবাণুনাশক ও ব্যথা প্রশমক। তাই অনেক সময় শল্যচিকিৎসায় মধু ড্রেসিংয়ের কাজে ব্যবহৃত হয়। সাধারণ সর্দি-কাশি ও ফ্যারিনজাইটিসে মধু উপকারী। মধুমিশ্রিত পানি দিয়ে কুলি করলে মাড়ির প্রদাহ কমে। এ ছাড়া দাঁতের ক্ষয় রোধ হয়। হজমের গোলমালেও মধুর উপকারিতা আছে। এটি পাকস্থলীতে অ্যাসিডের ক্ষরণ কমায় বলে অরুচি, বমিভাব, বুক জ্বালা দূর হয়। মধু ব

Drinking Water-পান করার সুন্নাত সমূহ

ছবি
পান করার সুন্নাত সমূহ ১. পানির পেয়ালা ডান হাত দিয়ে ধরা। (মুসলিম, হাদীস নং- ২০২০) ২. বসে পান করা, বসতে অসুবিধা না হলে দাঁড়িয়ে পান না করা। (মুসলিম, হাদীস নং- ২০২৪) ৩. বিসমিল্লাহ বলে পান করা এবং পান করে আলহামদুলিল্লাহ বলা। (তাবরানী আওসাতা, হাদীস নং- ৬৪৫২) ৪. কমপক্ষে তিন শ্বাসে পান করা এবং শ্বাস ছাড়ার সময় পানির পাত্র মুখ হতে সরিয়ে নেয়া। (বুখারী শরীফ, হাদীস নং- ৫৬৩১) ৫. পাত্রের ভাঙ্গা দিক দিয়ে পান না করা। (আবু দাউদ, হাদীস নং- ৩৭২২) ৬. পাত্র যদি এমন হয়, যার ভিতর নজরে আসে না, সেটার মুখে মুখ লাগিয়ে পান না করা। কারণ, তাতে কোন বিষাক্ত প্রাণী ক্ষতি সাধন করতে পারে। (বুখারী শরীফ, হাদীস নং- ৫৬২৬) ৭. পানি পান করার পর এই দু‘আ পড়া : اَلْحَمْدُ لِلّهِ الَّذِيْ سَقَانَا مَاءً عَذْبًا فُرَاتًا بِرَحْمَتِه وَلَمْ يَجْعَلْهُ مِلْحًا اُجَاجًا بِذُنُوْبِنَا . ৮. পানীয় দ্রব্য পান করে কাউকে দিতে হলে ডান দিকের ব্যক্তিকে আগে দেয়া এবং এই ধারাবাহিকতা অনুযায়ীই শেষ করা।(বুখারী শরীফ, হাদীস নং- ৫৬১৯) ৯. উযু করার পর যে পাত্রে হাত দিয়ে পানি নেয়া হয়, সে পাত্রের অবশিষ্ট পানি কিবলা

উযুর ফরয

ছবি
উযুর ফরয ৪টি ১. সমস্ত মুখ একবার ধৌত করা। (সূরা মায়িদা, আয়াত নং ৬) ২. দুই হাত কনুইসহ একবার ধৌত করা। (ঐ) ৩. মাথার এক চতুর্থাংশ একবার মাসাহ করা। (ঐ) ৪. উভয় পা টাখনুসহ একবার ধৌত করা। (ঐ) ফায়দা : উপরোক্ত চারটি কাজের কোন একটি না করলে বা এর মধ্যে এক চুল পরিমাণও শুকনা থাকলে উযু সহীহ হবে না। (প্রমাণ: শামী, ১:৯১/ আল বাহরুর রায়িক, ১:৯/ হিদায়া, ১:১৬) উযুর সুন্নাত সমূহ ১. উযুর নিয়ত করা অর্থাৎ উযুকারী মনে মনে এই নিয়ত করবে যে, পবিত্রতা অর্জন করা ও নামায জায়েয হওয়ার জন্য আমি উযু করছি। (সূরা বায়্যিনাহ, ৫/ বুখারী শরীফ, হাদীস নং-৬৬৮৯) ২. বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম পড়ে উযু আরম্ভ করা। হাদীসে পাকে আছে, বিসমিল্লাহি ওয়াল হামদুলিল্লাহ পড়ে উযু করলে যতক্ষণ ঐ উযু থাকবে, ফেরেশতাগণ তার নামে ততক্ষণ অনবরত সাওয়াব লিখতে থাকবে, যদিও সে কোন মুবাহ কাজে লিপ্ত থাকে।(নাসায়ী শরীফ, হাদীস নং-৭৮/ তাবারানী সাগীর, ১ : ৭৩) ৩. উভয় হাত পৃথকভাবে কব্জিসহ তিনবার ধোয়া। (বুখারী শরীফ, হাদীস নং-১৫৯) ৪. মিস্‌ওয়াক করা। যদি মিস্‌ওয়াক না থাকে তাহলে আঙ্গুল দ্বারা দাঁত মাজা মিস্‌ওয়াক অর্ধ হাতের চেয়ে বেশি লম্বা না হওয়া এবং গাছের ডাল হওয়া মুস্তাহ

কাপড় পরিধানের সুন্নাত সমূহ

কাপড় পরিধানের সুন্নাত সমূহ ১. প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাদা কাপড় বেশি পছন্দ করতেন। (মুস্তাদরাক, হাদীস নং-৭৩৭৯) ২. জামা-পায়জামাসহ সকল প্রকার পোশাক পরিধানের সময় ডান হাত ও ডান পা আগে প্রবেশ করানো। (আবু দাউদ, হাদীস নং-৪১৪১) ৩. পুরুষদের জন্য পায়জামা, লুঙ্গি এবং জামা, জুব্বা ও আবা-কাবা পায়ের টাখনুর উপরে রাখা। টাখনুর নীচে নামিয়ে পোশাক পরিধান করা হারাম। হুযুর সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন- ‘যে ব্যক্তি টাখনুর নীচে ঝুলিয়ে কোন পোশাক পরিধান করবে, আল্লাহ ত া‘আলা কিয়ামতের দিন তার প্রতি রহমতের দৃষ্টিতে তাকাবেন না। (বুখারী শরীফ, হাদীস নং-৫৭৮৪/ আবু দাউদ হাদীস নং-৪০৯৩, ৪১১৭/ সহীহ ইবনে হিব্বান, হাদীস নং-৫৪৪৭) বি.দ্র. মোজার হুকুম-এর ব্যতিক্রম। ৪. সাধারণভাবে কাপড় পরিধান করার সময় এই দু‘আ পড়া : اَلْحَمْدُ لِلّهِ الَّذِيْ كَسَانِيْ هَذَا وَرَزَقَنِيْهِ مِنْ غَيْرِ حَوْلٍ مِنِّيْ وَلَاقُوَّةْ . (মুস্তাদরাক, হাদীস নং-৭৪০৯) এবং নতুন কাপড় পরিধান করে এই দু‘আ পড়া : اَلْحَمْدُ لِلّهِ الَّذِيْ كَسَانِيْ مَا اُوَارِيْ بِه عَوْرَتِيْ وَاَتَجَمَّلُ بِه فِيْ حَيَاتِيْ . (তিরমিযী, হাদীস ন

Hijab-মহিলাদের পর্দা

ছবি
মহিলাদের জন্য পর্দা করা ফরজ عن ام سلمۃؓ قالت : کنت عند رسول اللہ ۔ﷺ۔ و میمونۃ‘ فأقبل ابن أم مکتوم حتی دخل علیہ‘ و ذلک بعد أن أمرنا بالحجاب فقال رسول اللہ ۔ﷺ۔ : ’’احتجبا منہ‘‘ فقلنا : یا رسول اللہ! ألیس ہو أعمی لا یبصرنا ولا یعرفنا؟ قال : أفعمیاوان أنتما ألستما تبصرانہ؟ رواہ احمد فی ’’مسندہ ‘‘ ۶؍۳۲۹ (۲۶۵۹۳) والترمذی فی ’’جامعہ‘‘ برقم (۲۷۷۸) کتاب الأدب‘ باب ماجاء فی احتجاب النساء من الرجال. وقال : ھذا حدیث حسن صحیح. অর্থ: হযরত উম্মে সালামা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: আমি ও  হযরত মায়মুনা (রাযিঃ) প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট অবস্হান করছিলাম, ইত্যবসরে হযরত ইবনে উম্মে মাকতুম (রাযিঃ) (অন্ধ সাহাবী) এসে প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দরবারে প্রবেশ করলেন। আর ঘটনাটি ছিল পর্দার ব্যাপারে আমরা আদিষ্ট হওয়ার পরের। যাক, তখন প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে লক্ষ্য করে ইবশাদ করলেন: তোমরা তাঁর থেকে পর্দা কর। এতদ্‌শ্রবণে আমরা বললাম, ইয়া রাসূলুল্লাহ! তিনি কি অন্ধ নন? তিনি তো আমাদেরকে দেখতে পাচ্ছেন না। তাছাড়া তিনি তো আমাদেরকে চিনতেও পারছেন ন

Hajj-E-Tamattu:তামাততু হজের নিয়ম

ছবি
তামাততু হজের নিয়ম বাংলাদেশ থেকে যাওয়া হাজ্বিরা বেশীরভাগ তামাততু হাজ্ব করে থাকেন। তাই হাজ্বীদের খেদমতে হজ্জ্বে তামাততু এর নিয়ম বর্ণনা করিলাম। ১. ওমরাহর ইহরাম (ফরজ) · পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা সেরে গোসল বা অজু করে নিতে হবে · মিকাত অতিক্রমের আগেই সেলাইবিহীন একটি সাদা কাপড় পরিধান করুন , অন্যটি গায়ে জড়িয়ে নিয়ে ইহরামের নিয়তে দুই রাকাত নামাজ পড়ে নিন · শুধু ওমরাহর নিয়ত করে এক বা তিনবার তালবিয়া পড়ে নিন · তালবিয়া হলো ‘লাব্বাইকা আল্লাহুম্মা লাব্বাইক , লাব্বাইকা লা শারিকা লাকা লাব্বাইক , ইন্নাল হাম্দা ওয়াননি’মাতা লাকা ওয়াল মুলক , লা শারিকা লাকা’ অর্থাৎ হে আল্লাহ! আমি তোমার দরবারে হাজির , আমি তোমার দ্বারে উপস্থিত , আমি হাজির , তোমার কোনো অংশীদার নেই , তোমার দরবারে উপস্থিত হয়েছি। নিশ্চয়ই সকল প্রশংসা ও নিয়ামতের সামগ্রী সবই তোমার , ( সর্বযুগে ও সর্বত্র) তোমারই রাজত্ব , তোমার কোনো অংশীদার নেই।   ২. ওমরাহর তাওয়াফ (ফরজ) · অজুর সঙ্গে ইজতিবাসহ তাওয়াফ করুন। ইহরামের চাদরকে ডান বগলের নিচের দিক থেকে পেঁচিয়ে এনে বাঁ কাঁধের ওপর রাখাকে ‘ইজতিবা’ বলে। তাওয়াফঃ · হাজরে আসও

তেলাকুচা পাতার উপকারিতা

ছবি
তেলাকুচা একটি লতানো উদ্ভিদ। এটি গাঢ় সবুজ রঙের নরম পাতা ও কাণ্ডবিশিষ্ট একটি লতাজাতীয় বহুবর্ষজীবী উদ্ভিদ। লতার কাণ্ড থেকে আকশীর সাহায্যে অন্য গাছকে জড়িয়ে উপরে উঠে। পঞ্চভূজ আকারের পাতা গজায়, পাতা ও লতার রং সবুজ। তেলাকুচা, বসতবাড়ির আশেপাশে, রাস্তার পাশে, বন-জঙ্গলে জন্মায় এবং বংশবিস্তার করে। সাধারণত বাংলা চৈত্র-বৈশাখ মাসে তেলাকুচা রোপন করতে হয়। পুরাতন মূল শুকিয়ে যায় না বলে গ্রীস্মকালে মৌসুমী বৃষ্টি হলে নতুন করে পাতা গজায় এবং কয়েক বছর ধরে পুরানো মূল থেকে গাছ হয়ে থাকে। শীতকাল ছাড়া সব মৌসুমেই তেলাকুচার ফুল ও ফল হয়ে থাকে। ফল ধরার ৪ মাস পর পাকে এবং পাকলে টকটকে লাল হয়। অবহেলিত এ লতা জাতীয় গাছটি অত্যন্ত উপকারী। আসুন জেনে নিই এর ঔষধি গুণ। ডায়াবেটিসঃ ডায়াবেটিস হলে তেলাকুচার কান্ড সমেত পাতা ছেঁচে রস তৈরি করে আধাকাপ পরিমাণ প্রতিদিন সকাল ও বিকালে খেতে হবে। তেলাকুচার পাতা রান্না করে খেলেও ডায়াবেটিস রোগে উপকার হয়। জন্ডিসঃ জন্ডিস হলে তেলাকুচার মূল ছেঁচে রস তৈরি করে প্রতিদিন সকালে আধাকাপ পরিমাণ খেতে হবে। পা ফোলা রোগেঃ গাড়িতে ভ্রমণের সময় বা অনেকক্ষণ পা ঝুলিয়ে বসলে পা ফুলে য

বদলী হজ্জের মাসআলা

ছবি
১. মাসআলা : মৃত ব্যক্তি তার পক্ষ থেকে বদলি হজের অসিয়ত করে গেলে নিয়ম হল, তার কোনো ঋণ থাকলে প্রথমে তার পরিত্যক্ত সম্পদ থেকে তা আদায় করা। এরপর অবশিষ্ট সম্পদের এক তৃতীয়াংশ থেকে বদলি হজের অসিয়ত কার্যকর করা। এক তৃতীয়াংশ সম্পদ দ্বারা মৃতের আবাসস্থল থেকে হজের জন্য পাঠানো সম্ভব হলে তার এলাকা থেকেই কাউকে পাঠাতে হবে। এক্ষেত্রে অন্য কোনো দেশ থেকে কাউকে দিয়ে হজ করালে মৃতের অসিয়ত ও ফরজ হজ আদায় হবে না। কিন্তু এক তৃতীয়াংশ সম্পদ দ্বারা যদি মৃতের এলাকা থেকে হজ করানো সম্ভব না হয় তাহলে ঐ টাকা দিয়ে যেখান থেকে হজ করানো যায় সেখান থেকেই করাবে। অবশ্য ওয়ারিশগণ চাইলে নিজ সম্পদ থেকে কিছু দিয়ে মৃতের এলাকা থেকে পাঠানোর ব্যবস্থা করতে পারবে। ২. মাসআলা : মাইয়েত যদি বদলি হজের অসিয়ত করে না যায় আর ওয়ারিশগণ স্বেচ্ছায় তার বদলি হজ করাতে চায় সেক্ষেত্রে মৃতের এলাকা থেকে বদলি করানো জরুরি নয়। তারা অন্য দেশ যেমন- সৌদি আরব বা তার কাছাকাছি কোনো দেশ থেকেও মাইয়েতের পক্ষ থেকে বদলি হজ করাতে পারবে। তবে এক্ষেত্রেও তার দেশ থেকে কাউকে পাঠিয়ে হজ করানো উত্তম। কারণ এভাবে করলে মাইয়েতের উপর যেভাবে হজ ফরজ হয়েছিল সেভাবে আদায় করা হয়। [

শাওয়াল মাসের ফযিলত ও আমল

ছবি
শাওয়াল হলো আরবি চান্দ্র বছরের দশম   মাস। এটি হজের তিন মাসের (শাওয়াল, জিলকদ, জিলহজ) প্রথম মাস; এই মাসের প্রথম তারিখে ঈদুল ফিতর বা রোজার ঈদ। পয়লা শাওয়ালে সদকাতুল ফিতর বা ফিতরা আদায় করা এবং ঈদের নামাজ পড়া ওয়াজিব। এই মাসের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা রয়েছে হজের, এর সঙ্গে সম্পৃক্ততা রয়েছে ঈদের, এর সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে রোজা ও রমজানের এবং এর সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে সদকা ও জাকাতের। তাই এই মাস আমল ও ইবাদতের জন্য অত্যন্ত উর্বর ও উপযোগী। শাওয়ালের  অর্থ ও তাৎপর্য ‘শাওয়াল’ আরবি শব্দ। এর অর্থ হলো উঁচু করা, উন্নতকরণ, উন্নত ভূমি, পূর্ণতা, ফলবতী, পাল্লা ভারী হওয়া, গৌরব করা, বিজয়ী হওয়া, প্রার্থনায় হস্ত উত্তোলন ক শাওয়াল  মাসের সুন্নত হজরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিস দ্বারা প্রমাণিত: শাওয়াল মাসে বিয়েশাদি সুন্নত, যেরূপ শুক্রবারে ও জামে মসজিদে ও বড় মজলিশে আক্দ অনুষ্ঠিত হওয়া সুন্নত। কারণ, মা আয়েশার বিয়ে শাওয়াল মাসের শুক্রবারে মসজিদে নববিতেই হয়েছিল। ছয় রোজা শাওয়াল মাসের বিশেষ সুন্নত। (সহিহ মুসলিম শরিফ)। রা বা ভিক্ষায় হস্ত প্রসারিত করা, পাত্রে অবশিষ্ট সামান্য পানি, ফুরফুরে ভাব, দায়ভারমুক্ত ব্যক্তি, ক্রোধ প্রশমন ও নীরব