কাপড় পরিধানের সুন্নাত সমূহ
কাপড় পরিধানের সুন্নাত সমূহ
১. প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাদা কাপড় বেশি পছন্দ করতেন।
(মুস্তাদরাক, হাদীস নং-৭৩৭৯)
২. জামা-পায়জামাসহ সকল প্রকার পোশাক পরিধানের সময় ডান হাত ও ডান পা আগে প্রবেশ করানো। (আবু দাউদ, হাদীস নং-৪১৪১)
৩. পুরুষদের জন্য পায়জামা, লুঙ্গি এবং জামা, জুব্বা ও আবা-কাবা পায়ের টাখনুর উপরে রাখা। টাখনুর নীচে নামিয়ে পোশাক পরিধান করা হারাম। হুযুর সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন- ‘যে ব্যক্তি টাখনুর নীচে ঝুলিয়ে কোন পোশাক পরিধান করবে, আল্লাহ তা‘আলা কিয়ামতের দিন তার প্রতি রহমতের দৃষ্টিতে তাকাবেন না। (বুখারী শরীফ, হাদীস নং-৫৭৮৪/ আবু দাউদ হাদীস নং-৪০৯৩, ৪১১৭/ সহীহ ইবনে হিব্বান, হাদীস নং-৫৪৪৭)
বি.দ্র. মোজার হুকুম-এর ব্যতিক্রম।
৪. সাধারণভাবে কাপড় পরিধান করার সময় এই দু‘আ পড়া :
اَلْحَمْدُ لِلّهِ الَّذِيْ كَسَانِيْ هَذَا وَرَزَقَنِيْهِ مِنْ غَيْرِ حَوْلٍ مِنِّيْ وَلَاقُوَّةْ .
(মুস্তাদরাক, হাদীস নং-৭৪০৯)
এবং নতুন কাপড় পরিধান করে এই দু‘আ পড়া :
اَلْحَمْدُ لِلّهِ الَّذِيْ كَسَانِيْ مَا اُوَارِيْ بِه عَوْرَتِيْ وَاَتَجَمَّلُ بِه فِيْ حَيَاتِيْ .
(তিরমিযী, হাদীস নং-৩৫৬০/ ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-৩৫৫৭)
৫. টুপি পরা। টুপির উপর পাগড়ী পরা মুস্তাহাব এবং লেবাসের আদব। তবে এটা নামাযের সুন্নাত নয়। টুপি ছাড়া পাগড়ী বাঁধা সুন্নাতের পরিপন্থী। (আবু দাউদ, হাদীস নং-৪০৭৮)
৬. পাগড়ী বাঁধার পর মাথার পিছন দিকে এক হাত পরিমাণ ঝুলিয়ে রাখা।
(মুসলিম, হাদীস নং-১৩৫৯)
বি.দ্র.- কোন উযর না থাকলে টুপির সাথে সব সময় পাগড়ী পরিধান করবে। শুধু নামাযের সময় পাগড়ী পরার হাদীস পাওয়া যায় না।
৭. বিসমিল্লাহ বলে কাপড় খোলা আরম্ভ করা এবং খোলার সময় বাম হাত ও বাম পা আগে বের করা। (আমালুল্ইয়াওমি ওয়াল লাইলাহ, হাদীস নং-২৭৪/ মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবাহ, হাদীস নং-২৪৯১০)
৮. জুতা প্রথমে ডান পায়ে পরা, অতঃপর বাম পায়ে পরা। (বুখারী শরীফ, হাদীস নং-৫৮৫৫)
৯. জুতা খোলার সময় প্রথমে বাম পা থেকে অতঃপর ডান পা থেকে খোলা।
(বুখারী শরীফ, হাদীস নং-৫৮৫৫)
১. প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাদা কাপড় বেশি পছন্দ করতেন।
(মুস্তাদরাক, হাদীস নং-৭৩৭৯)
২. জামা-পায়জামাসহ সকল প্রকার পোশাক পরিধানের সময় ডান হাত ও ডান পা আগে প্রবেশ করানো। (আবু দাউদ, হাদীস নং-৪১৪১)
৩. পুরুষদের জন্য পায়জামা, লুঙ্গি এবং জামা, জুব্বা ও আবা-কাবা পায়ের টাখনুর উপরে রাখা। টাখনুর নীচে নামিয়ে পোশাক পরিধান করা হারাম। হুযুর সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন- ‘যে ব্যক্তি টাখনুর নীচে ঝুলিয়ে কোন পোশাক পরিধান করবে, আল্লাহ তা‘আলা কিয়ামতের দিন তার প্রতি রহমতের দৃষ্টিতে তাকাবেন না। (বুখারী শরীফ, হাদীস নং-৫৭৮৪/ আবু দাউদ হাদীস নং-৪০৯৩, ৪১১৭/ সহীহ ইবনে হিব্বান, হাদীস নং-৫৪৪৭)
বি.দ্র. মোজার হুকুম-এর ব্যতিক্রম।
৪. সাধারণভাবে কাপড় পরিধান করার সময় এই দু‘আ পড়া :
اَلْحَمْدُ لِلّهِ الَّذِيْ كَسَانِيْ هَذَا وَرَزَقَنِيْهِ مِنْ غَيْرِ حَوْلٍ مِنِّيْ وَلَاقُوَّةْ .
(মুস্তাদরাক, হাদীস নং-৭৪০৯)
এবং নতুন কাপড় পরিধান করে এই দু‘আ পড়া :
اَلْحَمْدُ لِلّهِ الَّذِيْ كَسَانِيْ مَا اُوَارِيْ بِه عَوْرَتِيْ وَاَتَجَمَّلُ بِه فِيْ حَيَاتِيْ .
(তিরমিযী, হাদীস নং-৩৫৬০/ ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-৩৫৫৭)
৫. টুপি পরা। টুপির উপর পাগড়ী পরা মুস্তাহাব এবং লেবাসের আদব। তবে এটা নামাযের সুন্নাত নয়। টুপি ছাড়া পাগড়ী বাঁধা সুন্নাতের পরিপন্থী। (আবু দাউদ, হাদীস নং-৪০৭৮)
৬. পাগড়ী বাঁধার পর মাথার পিছন দিকে এক হাত পরিমাণ ঝুলিয়ে রাখা।
(মুসলিম, হাদীস নং-১৩৫৯)
বি.দ্র.- কোন উযর না থাকলে টুপির সাথে সব সময় পাগড়ী পরিধান করবে। শুধু নামাযের সময় পাগড়ী পরার হাদীস পাওয়া যায় না।
৭. বিসমিল্লাহ বলে কাপড় খোলা আরম্ভ করা এবং খোলার সময় বাম হাত ও বাম পা আগে বের করা। (আমালুল্ইয়াওমি ওয়াল লাইলাহ, হাদীস নং-২৭৪/ মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবাহ, হাদীস নং-২৪৯১০)
৮. জুতা প্রথমে ডান পায়ে পরা, অতঃপর বাম পায়ে পরা। (বুখারী শরীফ, হাদীস নং-৫৮৫৫)
৯. জুতা খোলার সময় প্রথমে বাম পা থেকে অতঃপর ডান পা থেকে খোলা।
(বুখারী শরীফ, হাদীস নং-৫৮৫৫)
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন