পোস্টগুলি

মার্চ, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

সামাজিক দূরত্ব কী?

সামাজিক দূরত্ব কী? কী করব, কী করব না! স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা বলছেন, করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধ করার জন্য সোশ্যাল ডিসট্যান্স বা সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। কিন্তু সামাজিক দূরত্ব ব্যাপারটা কী? এটা হলো নিজের বাসায় থাকা, ভিড়ে না যাওয়া, একজন আরেকজনকে স্পর্শ না করা ১. আমি কি বাজার করতে যেতে পারব? হ্যাঁ। নিত্যপ্রয়োজনীয় কেনাকাটা করতে যেতে পারেন। কম যাবেন। যাবেন তখন, যখন কম লোক থাকে বাজারে। সেখানে যাবেন, যেখানে কম ভিড় থাকে। মোটকথা ভিড় এড়িয়ে চলুন। বাজার থেকে বের হয়েই হাতে স্যানিটাইজার ব্যবহার করবেন। এসেই ভালোভাবে হাত ধুয়ে নেবেন। তরকারি ফল ধুয়ে নেবেন। বক্স নাড়ার পরই হাত ধোবেন। খাবার কিনে মজুত করবেন না। খাদ্যশস্য কম পড়ার কোনো কারণ ঘটেনি। ২. আমি কি খাবার অর্ডার দিয়ে বাসায় এনে খেতে পারব? হ্যাঁ। খাদ্য থেকে করোনাভাইরাস ছড়ানোর কথা শোনা যায়নি। তবে যে প্যাকেটে খাবার আনা হবে, সেটা ধরার পর হাত ধুয়ে নিতে হবে। আর কাঁচা সালাদ ফল বাইরে থেকে নিশ্চয়ই আনাবেন না। আর যিনি খাবার নিয়ে আসবেন, তাঁকে বলবেন খাবার দরজার বাইরে রেখে দিতে। দাম ও টিপস দেবেন অনলাইনে।

সোশ্যাল মিডিয়া

সোশ্যাল মিডিয়া হযরত মাওলানা মুফতি তকী উসমানী দামাত বারকাতুহু, মুসলিমের সন্তান তার মা-বাবার জন্য পার্থিব নিআমতই শুধু নয়; আখিরাতের সঞ্চয় ও শ্রেষ্ঠ সদকায়ে জারিয়াও বটে, যদি সে সন্তান হয় ঈমানদার। সোশ্যাল মিডিয়ার এই যুগে ঈমান-লুটেরার দল কীভাবে নীরবে আমাদের আগামী প্রজন্মকে অঃযরংস ও নাস্তিক্যবাদের দিকে ধাবিত করছে তার কিছু বৃত্তান্ত এই লেখায় উপস্থাপন করব। দৃশ্যত অধ্যয়ন ও এন্টারটেইনমেন্টের সদুদ্দেশ্যে যে মা-বাবা তাদের কচিকাঁচা সন্তানকে স্মার্টফোন ও ইন্টারনেট ব্যবহারের অবাধ  স্বাধীনতা দিয়ে রেখেছেন বিশেষভাবে তাঁরা এই লেখাটা পড়–ন। আল্লাহ না করুন আপনার সন্তানও হয়ত এই ফিতনার শিকার হয়ে ঈমান হারানোর কাছাকাছি পৌঁছে গেছে অথচ  সে সম্পর্কে আপনার বিন্দু-বিসর্গও জানা নেই। করাচি, লাহোর, ইসলামাবাদ ও পাকিস্তানের অন্যান্য শহরে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে নাস্তিক্যবাদ এখন খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। সাধারণত মুসলিম পরিবারের ১৫-২০ বছর বয়সের ছেলে-মেয়েরাই এতে আক্রান্ত হচ্ছে বেশি। উদাহরণ এক-দুটি নয়, শত শত। উলামায়ে কেরাম দিন-রাত তা লক্ষ্য করছেন। বিষয়টি এই যে, সোশ্যাল মিডিয়া, বিশেষত ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও টুইটারে এমন অস

নবীদের পেশা

নবীদের জীবনের দিকে তাকালে দেখা যাবে তাঁদের অধিকাংশ বস্তুবাদী এই দুনিয়ার কোনও 'সোকল্ড নোবল' পেশায় ছিলেন না। যেমন- • আদম (আ.) : তিনি ছিলেন কৃষক। চাষ-বাস করতেন। • শীস (আ.) : পেশায় ছিলেন তাঁতী। তুলো, রেশমগুটি থেকে সুতো কেটে কাপড় বানাতেন। চাষবাস করতেন বলেও জানা যায়। • ইদ্রিস (আ.) : পেশায় দর্জি। তিনি প্রথম সুঁইয়ের আবিষ্কার ও ব্যবহার করেন। শীস আ. কাপড় বানাতে জানতেন। আর ইদ্রিস আ. তা সেলাই করে জামায় রূপান্তর করেন। • নূহ (আ.) : তিনি জীবিকার দিক থেকে ছিলেন কাঠমিস্ত্রি । • হুদ (আ.) : ব্যবসার সূচনা করেন। পশুপালন করতেন। আধুনিককার অনেকটা মুদি দোকানের মত প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদির ব্যবসা করতেন। • সালেহ (আ.) : পেশায় ছিলেন গোয়ালা। উটের পালন আর এর দুধ বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করতেন। • লুত (আ.) : তাঁর সম্প্রদায়ের মত তিনিও ছিলেন চাষী। ইতিহাসেও তাঁর পাণ্ডিত্য ছিল। • ইব্রাহিম (আ.) : রাজমিস্ত্রি তথা নির্মাণশ্রমিক ছিলেন। পশুপালনও করেছেন। • ইসমাইল (আ.) : তিনিও পিতা ইব্রাহিমের মত একই পেশা অবলম্বন করতেন। সেইসঙ্গে শিকারও করতেন। বহুভাষী ছিলেন। • ইসহাক (আ.) : পেশাগতভাবে ছিলেন মেষপালক, রাখাল।

শবে বরাত

শবে বারাআতের কারনে শাবানের মাসের গুরত্ব আমাদের নিকট অনেক বেশী। অনেকে এই ব্যাপারে একবারেই উদাসীন আর কিছু লােক এই আমলকে সামনে রেখে অনেক শরীআত বিরােধী কাজ করে। কুরআন ও হাদীসের আলােকে এর যথার্থ বিশ্লেষণ নিন্মে দেয়া হলােঃ শরীআতের দৃষ্টিতে লাইলাতুল বারাআত লাইলাতুল বারাআতের ফযীলত নির্ভরযােগ্য হাদীস দ্বারা প্রমাণিত। সম্মিলিত কোন রূপ না দিয়ে এবং এ রাত উদযাপনের বিশেষ কোন পন্থা উদ্ভাবন না করে শক্তি ও সামর্থ্য অনুযায়ী বেশী বেশী ইবাদত করাও নির্ভরযোগ্য রেওয়ায়েত দ্বারা প্রমাণিত। এখানে লাইলাতুল বারাআতের ফযীলত ও করণীয় বিষয়ের কিছু হাদীস যথাযথ উদ্ধৃতি ও সনদের নির্ভরযােগ্যতা সহ উল্লেখ করা হলাে। প্রথম হাদীসঃ হযরত মু'আয ইবনে জাবাল রাযি. বলেন, নবী কারীম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ইরশাদ করেন আল্লাহ তা'আলা ১৫ই শাবানের রাতে সৃষ্টির দিকে রহমতের দৃষ্টি দেন এবং মুশরিক ও বিদ্বেষ পােষণকারী ব্যতীত আর সবাইকে ক্ষমা করে দেন। (সহীহ ইবনে হিব্বান-৫৬৬৫, সিলসিলাতুল আহাদীছিস সহীহাহ-৩/৩১৫) দ্বিতীয় হাদীসঃ হযরত আলা ইবনুল হারেস থেকে বর্ণিত, হযরত আয়েশা রাযি. বলেন, রাতে রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি

বাংলাদেশের শীর্ষ ধনীব্যক্তি

#দেশের_এই_ক্লান্তিলগ্নে_ধনীরা_কই... খুব জানতে ইচ্ছা করতেছে, কোথায় অাছেন এবং কেমন অাছেন দেশের ধনীরা? প্রিন্স মূসা বিন শমসের? যাকে বাংলাদেশের জনশক্তি রপ্তানি বাণিজ্যের অগ্রদূত বলা হয়। প্রায় ৯৫০ মিলিয়ন ডলারের মালিক। সালমান এফ রহমানঃ বেক্সিমকো গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা মালিক।  তিনি প্রায় ৬০০ মিলিয়ন ডলারের মালিক। আহমেদ আকবর সোবহানঃ তিনি হচ্ছেন বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা মালিক। তিনি প্রায় ৬০০ মিলিয়ন ডলারের মালিক। এম এ হাশেমঃ তিনি পারটেক্স গ্রুপ ও ইউসিবিএল ব্যাংকের চেয়ারম্যান। তিনি প্রায় ৫০০ মিলিয়ন ডলারের মালিক। আজম জে চৌধুরীঃ তিনি ইস্ট-কোস্ট গ্রুপের মালিক, প্রাইম ব্যাংকের চেয়ারম্যান এবং মবিল যমুনা লুব্রিক্যান্টের সোল এজেন্ট। তিনি প্রায় ৪১০ মিলিয়ন ডলারের মালিক। গিয়াস উদ্দিন আল মামুনঃ রিয়েল স্টেট, হোটেল ও মিডিয়া ব্যবসায়ী। রাগিব আলীঃ তিনি চা উৎপাদন ব্যাবসায় সফল একজন ব্যাবসায়ী। তিনি সাউথ ইস্ট ব্যাংকের চেয়ারম্যান। তিনি প্রায় ৩০০ মিলিয়ন ডলারের মালিক। শামসুদ্দিন খানঃ তিনি একে খান এন্ড কোম্পানি লিঃ-এর চেয়ারম্যান এবং ডিরেক্টর। তিনিও প্রায় ৩০০ মিলিয়ন ডলারের মালিক।  ঈকবাল আ

কখন হাত ধোয়া উচিত

কখন হাত ধোয়া উচিত  ● খাবার তৈরির আগে এবং পরে ● খাওয়ার আগে ● অসুস্থ কারও সেবা করার আগে এবং পরে ● পায়খানা–প্রস্রাবের পরে ● শিশুর ডায়াপার বদলানো বা শিশুর পায়খানা পরিষ্কারের পরে ● নাক ঝাড়া, কফ ফেলা বা হাঁচি দেওয়ার পরে ● কোনো পশুপাখি বা পশুপাখির খাবার বা পশুর বিষ্ঠা ধরার পরে ● পোষা জীবজন্তুর খাবার ধরার পরে ● আবর্জনা বা ময়লা ধরার পরে।

কীভাবে জীবাণু ছড়াতে পারে?

টয়লেট ব্যবহারের পর ভালোভাবে হাত না ধোয়ার কারণেই সাধারণত জীবাণু সবচেয়ে বেশি ছড়ায়। হাত না ধুয়ে খাবার তৈরি বা পরিবেশন করলে হাতে থাকা জীবাণু খুব সহজেই খাবারে প্রবেশ করতে পারে। হাত থেকে জীবাণু অন্যান্য জায়গাতেও ছড়িয়ে পড়ে। যেমন সিঁড়ির রেলিং, টেবিল, খেলনা, মুঠোফোন, যা থেকে অন্য মানুষের হাতে জীবাণু ছড়ায়। সুতরাং কিছুক্ষণ পরপর হাত ধোয়া ডায়রিয়া, শ্বাসনালির সংক্রমণ, ত্বক ও চোখের সংক্রমণ থেকে আমাদের বাঁচায়। এ ছাড়া কফ, হাঁচি, কাশি থেকে জীবাণুর সংক্রমণ হয়। দূষিত কোনো কিছুর সংস্পর্শে এলেও মানুষের হাতে জীবাণু আসতে পারে। আর হাতে লেগে থাকা এই জীবাণু যদি ধুয়ে না ফেলা হয় তাহলে শুধু যিনি বাহক তিনিই নন, তাঁর সংস্পর্শে যাঁরাই আসবেন, সবাই সংক্রমিত হতে পারেন। 

হাত ধোব কীভাবে?

ছবি
হাত পরিষ্কার রাখা একটি গুরুত্বপূর্ণ অভ্যাস, যার মাধ্যমে সহজেই কমপক্ষে ২০ ধরনের অসুস্থতা থেকে বাঁচা যায়। শুধু হাত ধোয়ার মতো স্বাস্থ্যকর চর্চা ডায়রিয়ার ঝুঁকি প্রায় অর্ধেক কমিয়ে দেয়। বলা হয়, সঠিক নিয়মে হাত ধোয়ার অভ্যাস একটি ভালো ভ্যাকসিনের চেয়ে বেশি কাজ করে। আমরা করোনা মোকাবিলা করতে গিয়ে বুঝতে পারছি যে হাত ধোয়া কীভাবে ভ্যাকসিনের কাজ করে। মানুষ মাঝেমধ্যেই অন্যমনস্কভাবে তাদের চোখ, নাক বা মুখে হাত দেয়। এভাবে চোখ, নাক বা মুখের মাধ্যমে হাতে থাকা জীবাণু শরীরে প্রবেশ করতে পারে। তাই নিয়মিত হাত ধোয়া উচিত। যতবারই খাবার খাবে, ততবারই তার হাত ধুতে হবে। রোগ প্রতিরোধে হাত ধোয়ার ভূমিকা এখন শুধু হাসপাতালে সীমাবদ্ধ নয়, বরং স্কুল, কলেজ, রেস্তোরাঁ—সবখানেই স্বীকৃত। তাই নিয়ম মেনে নির্দিষ্ট সময় পরপর হাত ধোয়া উচিত। 

সালামের ফজিলত

বুযুর্গানে দীন তাঁদের অভিজ্ঞতার আলোকে বলেছেন, তিনটি এমন সুন্নাত আছে, যেগুলোর উপর আমল করতে পারলে অন্তরে নূর পয়দা হয় এবং এর দ্বারা অন্য সকল সুন্নাতের উপর আমল করা সহজ হয়ে যায় এবং অন্তরে সুন্নাতের প্রতি আমল করার স্পৃহা জাগ্রত হয়। ১. সহীহ শুদ্ধ করে আগে আগে সালাম করা ও সর্বত্র সালামের ব্যাপক প্রসার করা। (মুসলিম শরীফ, হাঃ নং ৫৪; তিরমিযী, হাঃ নং ২৬৯৯) বি.দ্র. السلام (আস্-সালামু) এর শুরুর হামযা এবং মীমের পেশ স্পষ্ট করে উচ্চারণ করতে হবে। সালামের উত্তর শুনিয়ে দেয়া ওয় াজিব। (আলমগিরী, ৫ : ৩২৬) ২. প্রত্যেক ভাল কাজে ও ভাল স্থানে ডান দিককে প্রাধান্য দেয়া। যথা : মসজিদে ও ঘরে প্রবেশকালে ডান পা আগে রাখা। পোশাক পরিধানের সময় ডান হাত ও ডান পা আগে প্রবেশ করানো এবং প্রত্যেক নিম্নমানের কাজে এবং নিম্নমানের স্থানে বাম দিককে প্রাধান্য দেয়া। যথা : মসজিদ বা ঘর থেকে বের হওয়ার সময় বাম পা আগে রাখা, বাম হাতে নাক পরিষ্কার করা, পোশাক থেকে বাম হাত বা বাম পা আগে বের করা। (বুখারী শরীফ, হাঃ নং ১৬৮/ মুসনাদে আহমাদ, হাঃ নং ২৫০৪৩) মুস্তাদরাক, হাঃ নং ৭৯১/ মুসলিম শরীফ, হাঃ নং ২০৯৭) ৩. বেশি বেশি আল্লাহ তা‘আলার যিকির করা। (সূরায়ে আ

JSC Scholarship Result 2019

https://dhakaeducationboard.gov.bd/data/20200322172019590783.pdf

কবর জিন্দেগী

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ।      বিষয় ✍ যখন কবরে রাখা হবে। 📜আনাস ইবনে মালিক  (রা.)  বলেন, রাসূল(সা.) বলেছেন, যখন মৃত ব্যক্তিকে কবরে রাখা হয় এবং তার সঙ্গীগণ সেখান হ’তে ফিরতে থাকে, তখন সে তাদের পায়ের শব্দ শুনতে পায়। তাদের ফিরে যেতে না যেতেই তার নিকট দু’জন ফেরেশতা চলে আসেন এবং তাকে উঠিয়ে বসান। তার পর নবী করিম (সা.) -এর প্রতি ইশারা করে জিজ্ঞেস করেন তুমি দুনিয়াতে এ ব্যক্তি সম্পর্কে কি ধারণা করতে? মুমিন ব্যক্তি তখন বলে, আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, তিনি আল্লাহর দাস এবং তাঁর রাসূল। তখন তাকে বলা হয়, এই দেখে লও জাহান্নামে তোমার স্থান কেমন জঘন্য ছিল। আল্লাহ তোমার সেই স্থানকে জান্নাতের সাথে পরিবর্তন করে দিয়েছেন। তখন সে উভয় স্থান দেখে এবং খুশি হয়। কিন্তু মৃতু ব্যক্তি যদি মুনাফিক বা কাফের হয় তখন তাকে বলা হয়, দুনিয়াতে তুমি এ ব্যক্তি সর্ম্পকে কি ধারণা করতে? তখন সে বলে আমি বলতে পারি না। মানুষ যা বলত আমিও তাই বলতাম, (প্রকৃত সত্য কি ছিল তা আমার জানা নেই)। তখন তাকে বলা হয়, তুমি তোমার বিবেক দ্বারা বুঝার চেষ্টা করনি কেন? আল্লাহর কিতাব পড়ে বোঝার চেষ্টা করনি কেন? অতঃপর তাকে লোহার হাতুড়ি দ

রুকু থেকে দাঁড়িয়ে পড়ার দোয়া

ছবি

প্রতীক, সংকেত, যোজনী

ক্রমিক নং মৌলের নাম প্রতীক পর্যায় ১ হাইড্রোজেন H 1 ২ হিলিয়াম He 1 ৩ লিথিয়াম Li 2 ৪ বেরিলিয়াম Be 2 ৫ বোরন B 2 ৬ কার্বন C 2 ৭ নাইট্রোজেন N 2 ৮ অক্সিজেন O 2 ৯ ফ্লোরিন F 2 ১০ নিয়ন Ne 2 ১১ সোডিয়াম Na 3 ১২ ম্যাগনেসিয়াম Mg 3 ১৩ অ্যালুমিনিয়াম Al 3 ১৪ সিলিকন Si 3 ১৫ ফসফরাস P 3 ১৬ সালফার S 3 ১৭ ক্লোরিন Cl 3 ১৮ আর্গন Ar 3 ১৯