পোস্টগুলি

2023 থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ষষ্ঠ শ্রেণির বিষয়ভিত্তিক মূল্যায়ন নির্দেশিকা

  ষষ্ঠ শ্রেণির বিষয়ভিত্তিক মূল্যায়ন নির্দেশিকা ১) ষষ্ঠ শ্রেণির বাংলা বিষয়ের মূল্যায়ন নির্দেশিকা ডাউনলোড করতে  এখানে ক্লিক করুন ২) ষষ্ঠ শ্রেণির গণিত বিষয়ের মূল্যায়ন নির্দেশিকা ডাউনলোড করতে  এখানে ক্লিক করুন ৩) ষষ্ঠ শ্রেণির ইংরেজি বিষয়ের মূল্যায়ন নির্দেশিকা ডাউনলোড করতে  এখানে ক্লিক করুন ৪) ষষ্ঠ শ্রেণির বিজ্ঞান বিষয়ের মূল্যায়ন নির্দেশিকা ডাউনলোড করতে  এখানে ক্লিক করুন ৫) ষষ্ঠ শ্রেণির শিল্প ও সংস্কৃতি বিষয়ের মূল্যায়ন নির্দেশিকা ডাউনলোড করতে  এখানে ক্লিক করুন ৬) ষষ্ঠ শ্রেণির ডিজিটাল প্রযুক্তি বিষয়ের মূল্যায়ন নির্দেশিকা ডাউনলোড করতে  এখানে ক্লিক করুন ৭) ষষ্ঠ শ্রেণির জীবন ও জীবিকা বিষয়ের মূল্যায়ন নির্দেশিকা ডাউনলোড করতে  এখানে ক্লিক করুন ৮) ষষ্ঠ শ্রেণির স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিষয়ের মূল্যায়ন নির্দেশিকা ডাউনলোড করতে  এখানে ক্লিক করুন ৯) ষষ্ঠ শ্রেণির ইসলাম শিক্ষা বিষয়ের মূল্যায়ন নির্দেশিকা ডাউনলোড করতে  এখানে ক্লিক করুন ১০) ষষ্ঠ শ্রেণির হিন্দুধর্ম শিক্ষা বিষয়ের মূল্যায়ন নির্দেশিকা ডাউনলোড করতে  এখানে ক্লিক করুন ১১) ষষ্ঠ শ্রেণির বৌদ্ধধর্ম শিক্ষা বিষয়ের মূল্যায়ন নির্দেশিকা ডাউনলোড করতে  এখানে ক্লিক ক

কোরআন হাদীসের আলোকে জীবন

  সালাত আদায়ের জন্য যদি কিবলার সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া না যায়, তাহলে অনুমানে যে কোন দিকে মুখ করে সালাত আদায় করা যাবে। আর আল্লাহ তো সর্বত্রই বিরাজমান। তবে সালাত আদায় করতে হবে খুবই ধীরস্থিরভাবে ও মনোযোগ সহকারে। দাড়ান অবস্থায় দৃষ্টি থাকতে হবে সিজদার সময় যেখানে কপাল ঠেকবে ঠিক সে স্থানে, আর রুকূর সময় দৃষ্টি থাকবে দু’পায়ের সম্মুখ ভাগে। ডান বাম অথবা উপরের দিকে তাকানো যাবে না। অনুরূপভাবে অহেতুকভাবে নড়াচড়া বা আগ-পিছ করা যাবে না। সর্বক্ষণ স্থির থাকতে হবে, রুকূ-সিজদায় যেতে হবে নির্ধারিত ভঙ্গিমায়। দৈনন্দিন জীবনের পাঁচ ওয়াক্ত সালাত ফরযে আইন। পূর্ণবয়স্ক প্রতিটি মানুষের জন্য এটা ফরয। আর জানায়ায় সালাত ফরযে কিফায়া। সমাজের কিছু সংখ্যক লোক এ সালাত আদায় করলে অন্যদেরটা আদায় হয়ে যায়। আর কেউ যদি এ সালাত না পড়ে তাহলে সমাজের সবাইকে গুনাহগার হতে হয়। পাঁচ ওয়াক্ত সালাত অপেক্ষা জানাযার সালাত খানিকটা ভিন্নতর। জানাযায় সালাতেও ওযু করতে হয। কিবলামুখী হতে হয়, নিয়ত করতে হয়, সূরা-কিরাত পড়তে হয়। কিন্তু এখানে রুকূ-সিজদায় যেতে হয় না, বা তাশাহুদের ভঙ্গিমায় বসতে হয় না। সালাত আদায় করতে হয় চার তকবীরে। প্রথমে আল্লাহু আকবর বলার পর

মুরগীর মাংসের পুষ্টিগুণ

ছবি
  মানব দেহে প্রোটিন পাওয়ার সবচেয়ে ভালো উপায় হচ্ছে মুরগির মাংস, অন্যান্য রেডমিটের তুলনায় ফ্যাট কনটেন্ট কম থাকে বলে  তুলনামূলকভাবে স্বাস্থ্যকর, প্রোটিন এবং ভিটামিন সমৃদ্ধ একটি খাবার হচ্ছে মুরগির মাংস। চলুন আরো কিছু তথ্য জেনে নেয়া যাক মুরগির মাংসের পুষ্টিগুণ আগুন সম্বন্ধে।  প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় মুরগির মাংস সংবিধান করলে তা আপনার মেটাবলিজম উন্নত করার পাশাপাশি প্রয়োজনীয় দৈনন্দিন পুষ্টির যোগান দিতে পারে।  চলুন দেখে নেই মুরগির মাংস আসলে কতটা পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ খাদ্য,কেন আমাদের দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় মুরগির মাংস অন্তর্ভুক্ত করা উচিত, আর কোথা থেকেই বা আমরা বাজারের সেরা মুরগির মাংস সংগ্রহ করতে পারব।  পুষ্টি গুণাগুণ  মুরগির মাংস  প্রোটিনের এক চমৎকার উৎস।আমাদের দৈনন্দিন চাহিদা অনেকাংশে পূরণ করতে সক্ষম ভিটামিন এবং মিনারেলে পরিপূর্ণ মুরগির মাংস।একটি হেলদি লাইফ স্টাইল এর পাশাপাশি খাদ্য তালিকায় মুরগির মাংস যোগ করা সুস্বাস্থ্যের পথে আপনাকে আরো একটি ধাপ এগিয়ে যেতে সাহায্য করবে। মুরগির মাংসে থাকা ভিটামিন বি কমপ্লেক্স আপনার শরীরের কোলেস্টেরল লেভেল কমাতেও সাহায্য করে। চলুন দেখে আসি ১০০ গ্রাম কা

সাইট্রিক অ্যাসিড

  সাইট্রিক অ্যাসিড সাইট্রিক অ্যাসিড   একটি দুর্বল জৈব অম্ল। এটির রাসায়নিক সংকেত হলো C 6 H 8 O 7 । প্রকৃতিতে লেবুজাতীয় ফলে এই অম্লটি পাওয়া যায়। প্রাণরসায়নে, সবাতশ্বসনকারী জীবদেহের   সাইট্রিক অ্যাসিড চক্র- এর একটি অন্তর্বতী যৌগ হলো সাইট্রিক অ্যাসিড। প্রতি বছর ২০ লক্ষ টনেরও বেশি সাইট্রিক অ্যাসিড তৈরি করা হয়, যা মূলত অ্যাসিডিফায়ার, স্বাদবর্ধক ও চিলেটিং এজেন্ট হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

ডেলিভারি (Delivery):

  ডেলিভারি (Delivery): ডেলিভারি প্রায়শই বড় জিনিসগুলিকে বোঝায়, যেমন প্রধান যন্ত্রপাতি এবং আসবাবপত্র, যেগুলিকে আপনার বাড়ির ভিতরে আনতে ইনস্টলেশন বা একজন ডেলিভারি ব্যক্তির প্রয়োজন হয়- যে আইটেমগুলি ডেলিভার করা প্রয়োজন তা সাধারণত পাঠানোর জন্য খুব বড়। ডেলিভারি শব্দটি সেই তারিখকে বোঝাতে ব্যবহৃত হয় যে তারিখে প্যাকেজটি গ্রাহকের দোরগোড়ায় পৌঁছাবে। যাইহোক, এই তারিখটি সাধারণত একটি সাধারণ অনুমান কারণ এটি বিক্রেতার দ্বারা অনিয়ন্ত্রিত এবং অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতিতে বিলম্বিত হতে পারে। প্রায়শই এটা সম্ভব যে পণ্যগুলি গ্রাহকের পথে একাধিক দৃষ্টান্তে লোড এবং আনলোড করা হয়েছিল। কিন্তু এটি ক্রেতার জন্য কোন ফল নয় এবং এটি বিলে উল্লেখ করা নেই। তবে ক্রেতার কাছে যা গুরুত্বপূর্ণ তা হল যে সামগ্রীটি পণ্য কেনার সময় নির্দিষ্ট করা ডেলিভারির তারিখের মধ্যে তার কাছে পৌঁছে যায়।

শিপিং (Shipping):

  শিপিং (Shipping): পণ্য পরিচালনার ক্ষেত্রে দুটি পদের খুব অনুরূপ পদ্ধতি থাকা সত্ত্বেও, তারা একে অপরের থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। সরবরাহের ক্ষেত্রে শিপিংয়ের দুটি প্রধান সংজ্ঞা রয়েছে। প্রথম সংজ্ঞা প্যাকেজের আকারের সাথে কথা বলে। ছোট বস্তু, যেমন জুতা, জামাকাপড় এবং আনুষাঙ্গিকগুলি শিপিংয়ের বিভাগের অধীনে আসতে পারে কারণ সেগুলিকে বক্স করে ডাক পরিষেবা ব্যবহার করে গ্রাহকের কাছে পাঠানো যেতে পারে। দ্বিতীয় সংজ্ঞাটি বোঝায় যখন আইটেমগুলি গ্রাহকদের কাছে পাঠানোর প্রয়োজন হয়। এইভাবে, ভোক্তারা শিপিংয়ের তারিখটি বুঝতে পারেন যে দিনটি আইটেমটি প্রেরণ করা হয়েছিল এবং তাদের কাছে যেতে শুরু করে। একবার পণ্যের চালানে শিপিংয়ের তারিখ অতীত হয়ে গেলে, তারপর থেকে বোঝায়, পণ্যগুলি পথে বা ট্রানজিটে রয়েছে।

কৈশোর (Adolescence):

  কৈশোর (Adolescence): ইংরেজি Adolescence কথাটি ল্যাটিন শব্দ Adolescere থেকে এসেছে। যার অর্থ হলো পরিপক্কতা অর্জন। এই অর্থে কৈশোর একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে ভবিষ্যৎ জীবনের প্রস্তুতি হিসাবে প্রয়োজনীয় কৌশল মানুষ আয়ত্ব করে। কৈশোর হল শৈশব থেকে যৌবনে পদার্পণ করার মধ্যবর্তী দশা। এ সময় জুড়ে বিভিন্ন রকম শারীরিক পরিবর্তন ঘটে এবং আকস্মিক হরমোনের পরিবর্তনের কারণে মানসিক আবেগের তীব্রতার উত্থান পতন ঘটে থাকে, যা বয়ঃসন্ধি নামে পরিচিত। বয়ঃসন্ধিকালের পূর্বে নিষ্ক্রিয় থাকা হাইপোথ্যালামাস এ সময় হঠাৎ করে সক্রিয় হয়ে ওঠে। সাধারণত ডোপামিন, গ্লুটামেট ও সেরেটোনিন নামক নিউরোট্রান্সমিটার হরমোন এ আবেগীয় পরিবর্তনে প্রধান ভূমিকা রাখে এবং পিটুইটারি গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত টেস্টোস্টেরন ও ইস্ট্রোজেন হরমোন এবং গ্রোথ হরমোন কৈশোরকালীন শারীরিক বিকাশ ও যৌন আচরণকে সক্রিয়করণে কাজ করে।

শৈশব (Childhood):

  শৈশব (Childhood): জন্মের পর থেকে কৈশোর কালের পূর্বের সময়টাকে শৈশব বলে। পিয়াজেট থিওরী অব কজিট্যাটিভ ডিভেলপমেন্ট অনুসারে শৈশব কালের দুটি পর্ব রয়েছে। একটি হল প্রাক কর্মক্ষম পর্ব এবং অন্যটি হল কর্মক্ষম পর্ব। ডিভেলপমেন্টাল সাইকোলজি অনুসারে শৈশবকালকে হাঁটা শিক্ষার সময়, খেলার সময়, বিদ্যালয়ে যাওয়ার সময় এবং বয়ঃসন্ধিকাল সময়ে ভাগ করা হয়েছে। শৈশবকালের ধারণাটি ১৭শ থেকে ১৮শ শতাব্দিতে উদ্ভব হয় বিশেষত দার্শনিক জন লক ( John Locke ) এর শিক্ষা বিষয়ক মত্ববাদে। এর আগে শৈশবকালকে বড়দের অসম্পূর্ণ সংস্করণ হিসাবে দেখা হত। শৈশবকালের একটি বয়স সীমা বেধে দেওয়া হয়েছে যা অতিক্রম করার পর তারা পূর্নবয়স্ক হিসাবে বিবেচিত হয়। এই বয়স সীমা বিভিন্ন দেশভেদে ১৫-২১ বছরের মধ্য কিন্তু অধিকাংশ দেশে তা ১৮ বছর । ছেলে মেয়েদের ক্ষেত্রে, শারীরবৃত্তীয় এবং মানসিক দিক থেকে ঘটে এমন পরিবর্তনগুলি তারা বেশ সুস্পষ্ট। অভ্যন্তরীণ এবং বাহ্যিক পরিবর্তনগুলি আশ্চর্যজনক। শৈশবে একটি ছোট ব্যক্তির দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তিত হয় যখন এক পর্যায়ে এটি কৈশোরে শুরু হয়। এর মধ্যে একটি পরিবর্তন তার বাবা-মা তাকে আগে যা শিখিয়েছিল সে সম্পর্কে স

প্লাজমা ও সিরামের মধ্যে পার্থক্যঃ

  প্লাজমা ও সিরামের মধ্যে পার্থক্যঃ পদার্থ বিজ্ঞান অনুযায়ী প্লাজমা হলো- প্লাজমা পদার্থের চতুর্থ অবস্থা (কঠিন, তরল ও বায়বীয়র পর)। প্লাজমা ও সিরামের মধ্যে পার্থক্য নিচে দেখানো হয়েছে- ১। স্বাভাবিক রক্তের জলীয় অংশকে প্লাজমা বলে। অন্যদিকে, তঞ্চিত রক্তের তঞ্চন পিন্ড থেকে নিঃসৃত জলীয় অংশকে সিরাম বলে। ২। প্লাজমা বিচ্ছেদের পর পুরো রক্তের তরল অংশকে বোঝায়। এটি জল এবং বিভিন্ন ধরণের ইলেক্ট্রোলাইট সহ স্ফটিক পদার্থের সমাধান, সেইসাথে জৈব পদার্থের ছোট অণু এবং এতে দ্রবীভূত গ্যাসের উপর ভিত্তি করে। অন্যদিকে, সিরাম এটি প্রধানত পানি এবং বিভিন্ন রাসায়নিক উপাদান যেমন অ্যালবুমিন, α1 、 α2 、 、 、 glo-globulin, ট্রাইগ্লিসারাইড, মোট কোলেস্টেরল, অ্যালানিন অ্যামিনোট্রান্সফেরেজ ইত্যাদি নিয়ে গঠিত। ৩। প্লাজমাতে বিভিন্ন প্রকার রক্ত কণিকা থাকে। অন্যদিকে, সিরামে রক্ত কণিকা থাকে না। ৪। প্লাজমা রক্তবাহিকার গহ্বর ও হৃৎপ্রকোষ্ঠে অবস্থান করে। অন্যদিকে, অন্যদিকে, সিরাম সাধারণ অবস্থায় দেহের মধ্যে থাকে না। ৫। প্লাজমাতে প্রচুর পরিমাণে পানি ছাড়াও, প্লাজমাতে অজৈব লবণ, ফাইব্রিনোজেন, অ্যালবুমিন, গ্লোবুলিন, এনজাইম, হরমোন এবং বিভিন

সিরাম (Serum) কি?

  সিরাম (Serum): সিরাম মানে রক্তের জলীয় ভাগ। সমস্ত লোহিত কণিকা, শ্বেত কণিকা, প্লেটলেট, এবং কিছু প্রোটিন সরিয়ে দেওয়ার পর রক্তে যা পড়ে থাকে,সেটাই সিরাম। সিরাম বা রক্তাম্বু হলো রক্তের তরল এবং দ্রবীভূত উপাদান যা রক্ত জমাট বাঁধতে দেয় না। সিরামকে, রক্ত তঞ্চন অপসারিত রক্তরস হিসাবে সংজ্ঞায়িত করা যেতে পারে। রক্ত তঞ্চনে ব্যবহৃত সমস্ত প্রোটিন সিরামের মধ্যে রয়েছে। এতে রয়েছে, ইলেক্ট্রোলাইটস, অ্যান্টিবডি, অ্যান্টিজেন, হরমোন এবং কোনও বহিরাগত পদার্থ যেমন- ঔষধ বা অণুজীব। এছাড়াও রয়েছে শ্বেত রক্তকণিকা, লোহিত রক্তকণিকা , অণুচক্রিকা এবং ক্লটিং ফ্যাক্টর। সিরাম বিষয়ক অধ্যয়নকে বলা হয় সেরোলজি । রক্তের টাইপিংয়ের পাশাপাশি অসংখ্য ডায়াগনস্টিক পরীক্ষায় সিরাম ব্যবহৃত হয়। বিভিন্ন অণুর ঘনত্ব পরিমাপ করা অনেক অ্যাপ্লিকেশনের জন্য দরকারী হতে পারে। যেমন ক্লিনিকাল পরীক্ষায় প্রার্থীর চিকিৎসা সূচক নির্ধারণ করা। সিরাম পাওয়ার জন্য, রক্তের নমুনা জমাট বাঁধার প্রয়োজন হয়। জমাট বাঁধা রক্ত থেকে রক্তকণিকা অপসারণ করার জন্য নমুনাটিকে সেন্ট্রিফিউজ করা হয়। ফলস্বরূপ সিরাম উৎপন্ন হবে।

প্লাজমা (Plasma) কাকে বলে?

  প্লাজমা (Plasma): স্বাভাবিক রক্তের জলীয় অংশকে প্লাজমা বলে। রক্তরস হলো রক্তের পরিস্কার, খড়ের বর্ণের তরল অংশ যা লোহিত রক্ত কণিকা, অনুচক্রিকা এবং অন্যান্য সেলুলার উপাদানগুলি অপসারণের পথে থেকে যায়। এটি মানুষের রক্তের একক বৃহত্তম উপাদান যা প্রায় ৫৫ শতাংশ নিয়ে গঠিত এবেং এত পানি, লবণ, এনজাইম, অ্যান্টিবডি এবং অন্যান্য প্রোটিন রয়েছে। পদার্থ বিজ্ঞান অনুযায়ী প্লাজমা হলো- প্লাজমা পদার্থের চতুর্থ অবস্থা (কঠিন, তরল ও বায়বীয়র পর)। প্লাজমা হচ্ছে আয়নিত গ্যাস যেখানে মুক্ত ইলেকট্রন এবং ধনাত্মক আয়নের সংখ্যা প্রায় সমান। আন্তঃনাক্ষত্রিক স্থানে, গ্যাস ক্ষরণ টিউবে, নক্ষত্রের বাতাবরণে এবং পরীক্ষামূলক তাপ-নিউক্লীয় বিক্রিয়কে প্লাজমা দেখতে পাওয়া যায়। বৈদ্যুতিকভাবে প্রশম থাকা সত্ত্বেও প্লাজমা সহজেই বিদ্যুৎ পরিবহন করে। এদের থাকে অত্যুচ্চ তাপমাত্রা।

মৌসুমি ও ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ুর মধ্যে পার্থক্যঃ

  মৌসুমি ও ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ুর মধ্যে পার্থক্যঃ ভূগোলের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন প্রশ্ন হচ্ছে মৌসুমি ও ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ুর মধ্যে পার্থক্য। এই মৌসুমি ও ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ুর কিছু গুরুত্বপূর্ন পার্থক্য নিচে আলোচনা করা হয়েছে- ১। মৌসুমি জলবায়ু ১০ ডিগ্রি থেকে ৩০ ডিগ্রি উত্তর অক্ষাংশের মধ্যবর্তী অঞ্চলে দেখা যায়। অন্যদিকে, ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু ৩০ ডিগ্রি থেকে ৪৫ ডিগ্রি উত্তর অক্ষাংশের মধ্যবর্তী অঞ্চলে দেখা যায়। ২। মৌসুমি জলবায়ু ভারত, বাংলাদেশ ও দক্ষিন ও পূর্ব এশিয়ার দেশ গুলোতে বেশি লক্ষ্য করা যায় । অন্যদিকে,ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু সাধারণত ভূমধ্যসাগরের পার্শ্ববর্তী দেশ গুলিতে দেখা যায়। যেমন – ইতালি, স্পেন, পর্তুগাল ও ফ্রান্স। ৩। মৌসুমি জলবায়ু অঞ্চলে শীত ও গ্রীষ্মকালে বিপরীত মুখী উত্তর-পূর্ব ও দক্ষিন-পূর্ব মৌসুমি বায়ুর প্রবাহ লক্ষ্য করা যায়। অন্যদিকে, ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ুতে শীতকালে আর্দ্র পশ্চিমা বায়ু ও গ্রীষ্মকালে শুষ্ক উত্তর-পূর্ব আয়ন বায়ুর প্রবাহ লক্ষ্য করা যায়। ৪। মৌসুমি জলবায়ু অঞ্চলে প্রধান চারটি ঋতুর উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায় । যথা – শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষা ও শরৎ। অন্যদিকে, ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলে কে

ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু (Mediterranean Climate) কাকে বলে?

  ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু (Mediterranean Climate): উপক্রান্তীয় মহাদেশগুলোর পশ্চিমপ্রান্তে যে জলবায়ু বিরাজ করে, তাকে ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু বলে। আর ঐ অঞ্চলকে ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু অঞ্চল বলা হয়। অর্থাৎ সাধারনত উভয় গোলার্ধে ৩০ ডিগ্রি থেকে ৪০ ডিগ্রি অক্ষাংশের মধ্যবর্তী অঞ্চলে মহাদেশগুলির পশ্চিম অংশে যে জলবায়ু দেখা যায়, তাকে ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু বলে। ভূমধ্যসাগরের পার্শ্ববর্তী দেশ গুলিতে এই জলবায়ুর বিস্তার ও প্রভাব সব থেকে বেশি বলে একে ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু বলা হয়ে থাকে। ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ুর বৈশিষ্ট্য গত দিক থেকে অন্য জলবায়ুর থেকে সম্পূর্ন আলাদা। এই জলবায়ু অঞ্চলে এমন কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা অন্য কোন জলবায়ু অঞ্চলে দেখা যায় না। ভূমধ্যসাগরের তীরবর্তী দেশ সমূহ, যেমন – ইউরোপের স্পেন, পর্তুগাল, ইতালি, ফ্রান্স, গ্রিস প্রভৃতি দেশে; আফ্রিকার মরক্কো, টিউনেশিয়া, লেবানন, আলজেরিয়া এবং পশ্চিম এশিয়ার তুর্কি, লেবানন, ইস্রায়েল ও সিরিয়ায় এই জলবায়ু দেখা যায়।

মৌসুমী জলবায়ু (Monsoon Climate) কাকে বলে?

মৌসুমী জলবায়ু (Monsoon Climate): মেীসুমি বায়ু শব্দটি ইংরেজি শব্দ হল Monsoon। মৌসুমী কথাটির উৎপত্তি আরবি শব্দ মৌসিম (Mousim) থেকে যার অর্থ হল ঋতু বা কাল। যে জনবায়ু শীতকালে এবং গ্রীষ্মকালে পরস্পর বিপরীত দিক থেকে প্রবাহিত হয় সেই বায়ুপ্রবাহকে মৌসুমী বায়ু বলে। ঋতু পরিবর্তনের সাথে সাথে জল ও স্থলভাগে দিন ও রাত্রির উত্তাপের তারতম্যের জন্য যে বায়ুর দিক পরিবর্তিত হয় তাই মৌসুমি বায়ু এবং যে অঞ্চল বা দেশের ওপর দিয়ে এ বায়ুপ্রবাহিত হয় সেসব দেশের জলবায়ুকে মৌসুমে জলবায়ু বলে। এ জলবায়ু শীতকালে স্থলভাগ হতে জলভাগের দিকে গ্রীষ্মকালে জলভাগ হতে স্থলভাগের দিকে প্রবাহিত হয়। এজন্য গ্রীষ্মকালে বৃষ্টিবহুল এবং শীতকালে প্রায় বৃষ্টিহীন থাকে। এতে বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ অধিক এবং আদ্রতা বৃদ্ধি পায়। মৌসুমী জলবায়ু সাধারণ ১০° থেকে ৩০° উত্তর অক্ষাংশে এবং ১০° থেকে ৩০° দক্ষিণ অক্ষাংশে বিস্তৃত। আঞ্চলিক বিন্যাসের দিক থেকে এটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় অবস্থিত বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড, কম্বোডিয়া, লাওস, মিয়ানমার, মালয়েশিয়া, ফিলিপাইন এবং দক্ষিণ-পূর্ব চীন ও জাপানের দক্ষিণাংশ এ জলবায়ু অ

রাউটার ও গেটওয়ের মধ্যে পার্থক্যঃ

  রাউটার ও গেটওয়ের মধ্যে পার্থক্যঃ যখন গেটওয়ে বনাম রাউটারের মধ্যে পার্থক্য আসে তখন গেটওয়ে এবং রাউটারের সাথে অপরিচিত অনেকেই বিভ্রান্ত হতে পারেন। সুতরাং তাদের মধ্যে পার্থক্য পরিষ্কার করা প্রয়োজন। গেটওয়ে এবং রাউটারের মধ্যে পার্থক্য নিম্নরূপ- ১। রাউটার (Router) হলো এমন একটি networking hardware যাকে একটি computer networking device বলেও বলা যেতে পারে। অন্যদিকে, গেটওয়ের নাম অনুসারে প্রস্তাবিত, একটি গেটওয়ে একটি নেটওয়ার্ক সত্তা এবং প্রোটোকল রূপান্তরকারীও বলা হয়। ২। রাউটার একটি হার্ডওয়্যার ডিভাইস যা ডেটা প্যাকেট গ্রহণ, বিশ্লেষণ এবং একই প্রটোকল বিশিষ্ট অন্যান্য নেটওয়ার্কে ফরওয়ার্ড করে থাকে। অন্যদিকে, গেটওয়ে এমন একটি ডিভাইস যা ভিন্ন প্রটোকল বিশিষ্ট নেটওয়ার্কগুলোর মধ্যে যোগাযোগের জন্য ব্যবহৃত হয়। ৩। রাউটারের প্রধান কাজ হল ট্রাফিককে (সিগনাল) এক নেটওয়ার্ক থেকে অন্য নেটওয়ার্কে রাউটিং করা। অন্যদিকে, গেটওয়ের প্রধান কাজ হল নেটওয়ার্ক প্রটোকলকে অনুবাদ করা। ৪। রাউটার ডাইনামিক রাউটিং সমর্থন করে। অন্যদিকে, গেটওয়ে ডাইনামিক রাউটিং সমর্থন করে না। ৫। রাউটার NAT (Network Address Translation) ব্যবহা