বাংলাদেশীদের মীকাত কোথায়?
বাংলাদেশীদের মীকাত:
বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্থান থেকে আকাশ পথে গমনকারীদের বিমান করনুল মানাযিল ও যাতুইরক বরাবর হয়ে মীকাতের সীমানায় প্রবেশ করে বলে প্রতীয়মান হয় এবং বিমান জেদ্দা অবতরণের সাধারণত ২০/২৫ মিনিট পূর্বে মীকাতের সীমানায় প্রবেশ করে। এ জন্য আকাশ পথে গমনকারীদের নিজ বাসা, বিমানবন্দর কিংবা বিমান জেদ্দায় অবতরণের কমপক্ষে ২০-২৫ মি. পূর্বে ইহরাম বেঁধে নিতে হবে, অন্যথায় দম ওয়াজিব হয়ে যাবে। জাওয়াহিরুল ফিক্হ ১/৪৬৫, আহকামে হজ্ব ৩৭-৪২
‘হারাম’ এর পরিচয়:
হযরত ইবরাহীম আ. জিবরাঈল আ. এর মাধ্যমে বাইতুল্লাহ শরীফের চারিদিকে কিছু এলাকা নির্ধারণ করে দিয়েছেন। তাঁর নির্ধারণকৃত সীমানাকে ‘হারাম’ বলে । এই সীমানার ভিতরের গাছগাছালি কাটা, পশুপাখি ধরা বা মারা এবং এখানে যুদ্ধবিগ্রহ করা নিষেধ। ইহরাম অবস্থায় হোক বা ইহরাম ছাড়া ।
মানাসিক ৩৮৬-৮৭
বর্তমানে হারামের সীমানায় বিশেষ আলামাত দেওয়া আছে। নিম্নে বাইতুল্লাহর চতুর্পার্শ্বের হারামের সীমানা উল্লেখ করা হলো:
১. তানঈম: মদীনার পথে অবস্থিত, এখানে ‘মসজিদে আয়েশা’ নামে একটি মসজিদ আছে। মসজিদে হারাম থেকে এই স্থানের দূরত্ব সাড়ে সাত কি.মি.।
২. নাখলাহ: মক্কা থেকে তায়েফ যাওয়ার পথে অবস্থিত। মসজিদে হারাম থেকে এই স্থানের দূরত্ব তের কি.মি.।
৩. জিয়িররানাহ: এটাও মক্কা থেকে তায়েফের দিকে অবস্থিত। মসজিদে হারাম থেকে এই স্থানের দূরত্ব বাইশ কি.মি.
৪. এযাতু লাবান, বর্তমানে আকীশিয়্যাও বলা হয়: মসজিদে হারাম থেকে এই স্থানের দূরত্ব ষোল কি.মি.।
৫. হুদাইবিয়্যাহ, এই স্থানকে শুমাইসিয়াও বলা হয়: মসজিদে হারাম থেকে এই স্থানের দূরত্ব বাইশ কি.মি.
৬. জাবালে আরাফাত, এই স্থানকে যাতুসসালীমও বলা হয়: মসজিদে হারাম থেকে এই স্থানের দূরত্বও বাইশ কি.মি.। কিতাবুল মাসাইল ৩/১০১
বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্থান থেকে আকাশ পথে গমনকারীদের বিমান করনুল মানাযিল ও যাতুইরক বরাবর হয়ে মীকাতের সীমানায় প্রবেশ করে বলে প্রতীয়মান হয় এবং বিমান জেদ্দা অবতরণের সাধারণত ২০/২৫ মিনিট পূর্বে মীকাতের সীমানায় প্রবেশ করে। এ জন্য আকাশ পথে গমনকারীদের নিজ বাসা, বিমানবন্দর কিংবা বিমান জেদ্দায় অবতরণের কমপক্ষে ২০-২৫ মি. পূর্বে ইহরাম বেঁধে নিতে হবে, অন্যথায় দম ওয়াজিব হয়ে যাবে। জাওয়াহিরুল ফিক্হ ১/৪৬৫, আহকামে হজ্ব ৩৭-৪২
‘হারাম’ এর পরিচয়:
হযরত ইবরাহীম আ. জিবরাঈল আ. এর মাধ্যমে বাইতুল্লাহ শরীফের চারিদিকে কিছু এলাকা নির্ধারণ করে দিয়েছেন। তাঁর নির্ধারণকৃত সীমানাকে ‘হারাম’ বলে । এই সীমানার ভিতরের গাছগাছালি কাটা, পশুপাখি ধরা বা মারা এবং এখানে যুদ্ধবিগ্রহ করা নিষেধ। ইহরাম অবস্থায় হোক বা ইহরাম ছাড়া ।
মানাসিক ৩৮৬-৮৭
বর্তমানে হারামের সীমানায় বিশেষ আলামাত দেওয়া আছে। নিম্নে বাইতুল্লাহর চতুর্পার্শ্বের হারামের সীমানা উল্লেখ করা হলো:
১. তানঈম: মদীনার পথে অবস্থিত, এখানে ‘মসজিদে আয়েশা’ নামে একটি মসজিদ আছে। মসজিদে হারাম থেকে এই স্থানের দূরত্ব সাড়ে সাত কি.মি.।
২. নাখলাহ: মক্কা থেকে তায়েফ যাওয়ার পথে অবস্থিত। মসজিদে হারাম থেকে এই স্থানের দূরত্ব তের কি.মি.।
৩. জিয়িররানাহ: এটাও মক্কা থেকে তায়েফের দিকে অবস্থিত। মসজিদে হারাম থেকে এই স্থানের দূরত্ব বাইশ কি.মি.
৪. এযাতু লাবান, বর্তমানে আকীশিয়্যাও বলা হয়: মসজিদে হারাম থেকে এই স্থানের দূরত্ব ষোল কি.মি.।
৫. হুদাইবিয়্যাহ, এই স্থানকে শুমাইসিয়াও বলা হয়: মসজিদে হারাম থেকে এই স্থানের দূরত্ব বাইশ কি.মি.
৬. জাবালে আরাফাত, এই স্থানকে যাতুসসালীমও বলা হয়: মসজিদে হারাম থেকে এই স্থানের দূরত্বও বাইশ কি.মি.। কিতাবুল মাসাইল ৩/১০১
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন