জৈব জ্বালানী এবং জীবাশ্ম জ্বালানির মধ্যে পার্থক্যঃ

 জৈব জ্বালানী এবং জীবাশ্ম জ্বালানির মধ্যে পার্থক্যঃ

যদিও জীবাশ্ম জ্বালানি এবং জৈব জ্বালানির মধ্যে অনেক মিল রয়েছে, এছাড়াও উল্লেখযোগ্য পার্থক্য রয়েছে যা নিম্নে অন্তর্ভুক্ত করা হলো-

১। জৈব জ্বালানী পুনর্নবীকরণযোগ্য। অন্যদিকে, জীবাশ্ম জ্বালানী অ-নবায়নযোগ্য।

২। জৈব জ্বালানী বেশিরভাগই আধুনিক শস্য বা আধুনিক উদ্ভিদের জৈব অবশিষ্টাংশ থেকে উত্থিত হয়। অন্যদিকে, জীবাশ্ম জ্বালানী তৈরি করা হয় এমন জীবগুলি লক্ষ লক্ষ বছর ধরে মৃত।৩। বিষাক্ত গ্যাস এবং কণা যা ফুসফুসের জ্বালা বা ক্ষতির কারণ হয় সেগুলো জীবাশ্ম জ্বালানী পোড়ানোর উপজাত হিসাবে উৎপাদিত। অন্যদিকে, জৈব জ্বালানী সাধারণত নিজেরাই অ-বিষাক্ত হয়।

৪। জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার বর্তমানে বিতর্কিত এবং বর্তমানে জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে দূরে সরে যাওয়ার জন্য অনেক দেশ উল্লেখযোগ্য প্রচেষ্টা করে যাচ্ছে। অন্যদিকে, জৈব জ্বালানি পরিবেশ বান্ধব বলে বিবেচিত যা দিনেদিনে আরও জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

পাহাড়পুর রচনা

সোনারগাঁও রচনা

প্রতীক, সংকেত, যোজনী