Story about squirel-কাঠবিড়ালীর গল্প
কাঠবিড়ালিটা থাকে
একটা কাঁঠালগাছে।
একা।
বনটা অনেক বড়। নানা ধরনের গাছ-গাছালিতে ভর্তি।
কাঁঠাল তো আছেই, আছে আম-জাম-কলা-নারকেলসহ চেনা-অচেনা অনেক গাছ।
আর আছে প্রচুর পেয়ারার গাছ।
কাঠবিড়ালিটা দিনভর এগাছ থেকে ওগাছ, এডাল থেকে ওডালে লাফায়। একা একা খেলে। কাঁচা-পাকা পেয়ারা খায়।
আর একা একা ঘুমায়।
এক দুপুরবেলা। ভরপেট পেয়ারা খেল কাঠবিড়ালিটা। তারপর কচি দেখে একটা নারকেল ফুটো করে পানি খেল। তারপর নিজের বাসায় এসে আরাম করে দিল ঘুম।
ঠক ঠক ঠক ঠক...।
শব্দ শুনে ঘুম ভেঙে যায় কাঠবিড়ালির। বাসা থেকে বের হয়। এদিক তাকায়। ওদিক তাকায়। কেউ নেই। সব শান্ত।
মাত্রই ঘুমটা জমতে শুরু করেছিল। কিছুটা বিরক্ত হয়ে বাসায় ফিরে আসে কাঠবিড়ালি।
পরদিন দুপুর।
আবার ঠক ঠক ঠক ঠক...।
ঘুম ভেঙে যায় কাঠবিড়ালির। লাফিয়ে বাইরে আসে। দেখে পাশের কাঁঠালগাছটা থেকে কী যেন সরে গেল! গাছের গায়ে ছোট একটা গর্ত।
ভরদুপুরে আরামের ঘুমে ব্যাঘাত ঘটলে বিরক্ত হওয়ারই কথা। আজও বিরক্ত হয়ে বাসায় ফিরে আসে কাঠবিড়ালিটা।
পরদিন দুপুর।
ঠক ঠক ঠক... শব্দ শুনেই লাফিয়ে ওঠে কাঠবিড়ালি।
একলাফে চলে যায় পাশের গাছে। দেখে একটা কাঠঠোকরা উড়ে গেল।
গাছের গায়ে বড় একটা গর্ত। গতকালের চেয়ে বড়। আর গভীর।
কাঠবিড়ালি কৌতূহলী হয়। লাফ দিয়ে চলে যায় গর্তের কাছে। এদিক-ওদিক তাকায়। কী যেন ভাবে একটু।
তারপর উঁকি দেয়। কিছুই দেখতে পায় না। ভেতরটা অন্ধকার।
কাঠবিড়ালিটা গর্তের আরও কাছে যায়। গর্তে মাথা ঢোকায়। না, কিছুই নেই।
নাহ্! কাঠঠোকরাটি বড্ড দুষ্ট। প্রতিদিন দুপুরে শব্দ করে ঘুম ভাঙায়। আগামীকাল আগে থেকেই সতর্ক থাকব। আর একবার ধরতে পারলে এমন মজা দেখাব না... মনে মনে ভাবে কাঠবিড়ালি।
কিন্তু গর্ত থেকে মাথা বের করতে গিয়েই চমকে ওঠে।
গর্তে আটকে গেছে মাথা। কয়েকবার চেষ্টা করে। পারে না। কাঠবিড়ালিটা ভয় পায় খুব। অন্ধকারে ফ্যাকাসে হয়ে যায় চেহারা। বিন্দু বিন্দু ঘাম জমে মুখে।
এখন কী হবে?
হঠাৎ আবার ঠক ঠক ঠক ঠক। একেবারে কাঠবিড়ালির কানের কাছে। এত জোরে শব্দ হচ্ছে, যেন কানের পর্দা ফেটে যাবে।
ঠক ঠক ঠক ঠক...। আবারও...।
একটু পরই গর্তটা বড় হলো। কাঠবিড়ালি মাথা বের করে আনল সহজেই।
একা।
বনটা অনেক বড়। নানা ধরনের গাছ-গাছালিতে ভর্তি।
কাঁঠাল তো আছেই, আছে আম-জাম-কলা-নারকেলসহ চেনা-অচেনা অনেক গাছ।
আর আছে প্রচুর পেয়ারার গাছ।
কাঠবিড়ালিটা দিনভর এগাছ থেকে ওগাছ, এডাল থেকে ওডালে লাফায়। একা একা খেলে। কাঁচা-পাকা পেয়ারা খায়।
আর একা একা ঘুমায়।
এক দুপুরবেলা। ভরপেট পেয়ারা খেল কাঠবিড়ালিটা। তারপর কচি দেখে একটা নারকেল ফুটো করে পানি খেল। তারপর নিজের বাসায় এসে আরাম করে দিল ঘুম।
ঠক ঠক ঠক ঠক...।
শব্দ শুনে ঘুম ভেঙে যায় কাঠবিড়ালির। বাসা থেকে বের হয়। এদিক তাকায়। ওদিক তাকায়। কেউ নেই। সব শান্ত।
মাত্রই ঘুমটা জমতে শুরু করেছিল। কিছুটা বিরক্ত হয়ে বাসায় ফিরে আসে কাঠবিড়ালি।
পরদিন দুপুর।
আবার ঠক ঠক ঠক ঠক...।
ঘুম ভেঙে যায় কাঠবিড়ালির। লাফিয়ে বাইরে আসে। দেখে পাশের কাঁঠালগাছটা থেকে কী যেন সরে গেল! গাছের গায়ে ছোট একটা গর্ত।
ভরদুপুরে আরামের ঘুমে ব্যাঘাত ঘটলে বিরক্ত হওয়ারই কথা। আজও বিরক্ত হয়ে বাসায় ফিরে আসে কাঠবিড়ালিটা।
পরদিন দুপুর।
ঠক ঠক ঠক... শব্দ শুনেই লাফিয়ে ওঠে কাঠবিড়ালি।
একলাফে চলে যায় পাশের গাছে। দেখে একটা কাঠঠোকরা উড়ে গেল।
গাছের গায়ে বড় একটা গর্ত। গতকালের চেয়ে বড়। আর গভীর।
কাঠবিড়ালি কৌতূহলী হয়। লাফ দিয়ে চলে যায় গর্তের কাছে। এদিক-ওদিক তাকায়। কী যেন ভাবে একটু।
তারপর উঁকি দেয়। কিছুই দেখতে পায় না। ভেতরটা অন্ধকার।
কাঠবিড়ালিটা গর্তের আরও কাছে যায়। গর্তে মাথা ঢোকায়। না, কিছুই নেই।
নাহ্! কাঠঠোকরাটি বড্ড দুষ্ট। প্রতিদিন দুপুরে শব্দ করে ঘুম ভাঙায়। আগামীকাল আগে থেকেই সতর্ক থাকব। আর একবার ধরতে পারলে এমন মজা দেখাব না... মনে মনে ভাবে কাঠবিড়ালি।
কিন্তু গর্ত থেকে মাথা বের করতে গিয়েই চমকে ওঠে।
গর্তে আটকে গেছে মাথা। কয়েকবার চেষ্টা করে। পারে না। কাঠবিড়ালিটা ভয় পায় খুব। অন্ধকারে ফ্যাকাসে হয়ে যায় চেহারা। বিন্দু বিন্দু ঘাম জমে মুখে।
এখন কী হবে?
হঠাৎ আবার ঠক ঠক ঠক ঠক। একেবারে কাঠবিড়ালির কানের কাছে। এত জোরে শব্দ হচ্ছে, যেন কানের পর্দা ফেটে যাবে।
ঠক ঠক ঠক ঠক...। আবারও...।
একটু পরই গর্তটা বড় হলো। কাঠবিড়ালি মাথা বের করে আনল সহজেই।
তারপর...?
বিশাল বনে কাঠবিড়ালিটা এখন আর একা নয়। কাঠঠোকরা তার প্রিয় বন্ধু।
দুই বন্ধু একসঙ্গে খেলে। গাছে গাছে ওড়ে আর লাফায়।
বিশাল বনে কাঠবিড়ালিটা এখন আর একা নয়। কাঠঠোকরা তার প্রিয় বন্ধু।
দুই বন্ধু একসঙ্গে খেলে। গাছে গাছে ওড়ে আর লাফায়।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন